গর্ভ অবস্থায় বমির ট্যাবলেট এর নাম স্কয়ার
বমির ট্যাবলেট এর নাম স্কয়ার:
এই অবস্থায় ভুগছেন এমন লোকদের জন্য, ডিমপেরিডন১০ এমজি ট্যাবলেট বমি বমি ভাব, উপসর্গগুলি এর লক্ষণ গুলি চিকিৎসা করতে পারে এবং পূর্ণ অনুভূতি হতে পারে। এছাড়া, এটি পার্কিং সন্স রোগের সাথে সম্পর্কিত উল্টো এবং অভিভাবক প্রতিরোধ করতে পারে
সমস্যা বেশি হলে বমির নিরোধক ট্যাবলেট যেমন- প্রমিথাজিন ,হায়োসিন, মেকলোজিন, ওন্ডারসেট্রন, প্রভুতি ভ্রমণের আগের রাতে একটি এবং যাত্রা ত্রিশ মিনিট আগে একটি সেবন করতে পারেন।
বমি দূর করার জন্য আপনি জয় ট্রিপ কৌশলটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি সেবনে আপনি বমি অনেকটাই প্রশমিত করে দিতে পারবেন।
গর্ভ অবস্থায় বমির ট্যাবলেট এর নামে স্কয়ার:
আমাদের মধ্যে অনেক মা বোনদের দেখা যায় প্রথম অবস্থায় গর্ভধারণ করে যখন তখন তাদের কিছুটা বমি বমি ভাব হয় আর তাই তারা চায় একটি বমিরঔষধ, আবার অনেক সময় দেখা যায় আমরা যখন গাড়িতে ভ্রমণ করি তখন আমাদের বেশিরভাগ লোকেই বলে মাথা ঝিমঝিম করে আবার, বমি বমি ভাব হয় আবার অনেকে তো বমি করে ফেলে দেয়, তাই এই সকল সমস্যা কমাতে প্রয়োজন একটি ওষুধ খাওয়ার আপনি যদি গভীর ওষুধের নাম জানেন তাহলে আপনার জন্য অনেক সুবিধা হয়ে থাকে
গর্ভাবস্থায় বমি হলে Promethazine, Hyosin Meclozine, Ondansetron, EmezinPlus, Emistat8MG, EmirestODT, Zofra Odt 8mg, Domperidone 10mg এই ওষুধগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি খেলে আপনার বমি কমে যাবে
স্কয়ার কোম্পানির বমির ট্যাবলেট:
স্কয়ার কোম্পানির বমি ট্যাবলেট এর নাম হচ্ছে Vertina(R)-D । প্রতিদিন ঘুমানোর সময় দুটি ট্যাবলেট খান । যদি উপসর্গগুলি পর্যাপ্ত ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে ডোজটি দৈনিক চারটি ট্যাবলেট এর সর্বাধিক প্রস্তাবিত ডোজ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। সকালে একটা ট্যাবলেট, দুপুরে একটা ট্যাবলেট এবং রাতের সময় দুইটা ট্যাবলেট খালি পেটে এক গ্লাস পানি দিয়ে খান।।
আমরা সকলেই জানি বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় এবং অনেক ভালো একটি ওষুধ কোম্পানির নাম হচ্ছে স্কয়ার কোম্পানি। আর এ কোম্পানিতে অনেকদিন যাবত বাংলাদেশের মধ্যে খুবই ভালো একটি কোম্পানি হয়ে আছে।
বমির ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম:
আপনি যদি ভ্রমণের আগে বমির ট্যাবলেট খেতে চান তাহলে অবশ্যই গাড়িতে ওঠার তিরিশ মিনিট আগে বমির ওষুধ সেবন করুন। আপনি যদি লং জার্নি করতে চান বা অনেক দূরে ভ্রমণে যেতে চান তাহলে ভ্রমণের আগে খালি পেটে ডমপেরিডম তি খেতে পারেন।
বমি বন্ধ হওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায়:
কোন কারনে হঠাৎ বমি সমস্যা দেখা দিলে ঘরোয়া উপায় বন্ধ করা যায়। তাৎক্ষণিক বমি থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া কিছু উপায় অনুসরণ করে বউ বন্ধ করতে পারবেন।
সবুজ এলাস:
বমি দূর করার জন্য সবুজ এলাচ খেতে পারেন। সবুজ এলাচ দ্রুত বমি সরাতে কার্যকর। যদি হঠাৎ আপনার বমি বমি ভাব হয়, তখন সামান্য মধু দিয়ে এলাচ চিবিয়ে খেতে পারে। অথবা এক থেকে দুই চামচ এলাচ গুলোর সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
মৌরি বীজ:
সাধারণত মুখের স্বাদ ফিরিয়ে আনতে বা মুখ ফ্রেশ রাখতে খেয়ে থাকি। তাছাড়াও মৌরি বীজের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে। এটি বমি বমি ভাব ও বমি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। আপনি মৌরি বীজ সম্ভব হলে চিবিয়ে খেতে পারে অথবা এক কাপ মৌরি বীজের চা পান করতে পারেন।
লেবুর রস:
বমি বন্ধ করতে লেবুর রস বা লেবুর শরবত খেতে পারেন। আমরা জানি লেবুতে প্রচুর ভিটামিন সি এবং খনিজ উপাদান আছে। যা বমি প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এজন্য যখনই বমি বমি ভাব হবে বা বমি হবে তখন এক গ্লাস তাজা লেবুর রস বা শরবত পান করতে পারে । আবার বমি বমি ভাব হলে লেবুর পাতার ঘ্রান নিতে পারেন।
লবঙ্গ:
গাড়িতে উঠলে বা রাস্তায় বের হলেই অনেকেরই মোশন সিকনেসে ভোগেন্ আপনার যদি এই সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই ভ্রমণের সময় বা বের হলে সাথে লবঙ্গ রাখুন। লবঙ্গ আপনাকে দ্রুত বমি বমি ভাব ও মোশনসিকনেস সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করবে।
বমি বমি ভাব হলে সাথে সাথে লবঙ্গের টুকরো কিছুক্ষণ মুখে রাখুন তাহলে সাথে সাথে বমি বন্ধ হবে। এছাড়াও এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ লবঙ্গ সিদ্ধ করে চা বানিয়ে পান করুন।
আদা:
আপনি যদি বমি বমি অনুভব করেন অথবা বমি হলে এরপর এক কাপ আদা চা খেতে পারেন। আদা বমি বমি ভাব দূর করবে এবং আদাব পেটের জ্বালা ও অস্বস্তি ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
লবণ এবং চিনির পানি:
বমি বন্ধ করার আরেকটি দ্রুততম পদ্ধতি হলো লবণ এবং চিনির পানি পান করা। শরীরের লবণের ভারসাম্যহীনতা বা ঘাটতির কারণে অনেক সময় বমি হয়ে থাকে। আবার বমি করার কারণে শরীর থেকে লবণ পানি বের হয়ে যায় ফলে শরীর খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। এজন্য এক গ্লাস পানিতে সামান্য চিনি এবং লবণ মিশিয়ে পান করুন। তাহলে শরীরের দুর্বলতা দূর হবে এবং বমি বন্ধ হবে। অথবা স্যালাইন খেতে পারেন এতে শরীরের পানি শূন্যতা ও দুর্বলতা দূর হবে্
বমি হলে করণীয়:
বমি হওয়ার পরে শরীর খুবই দুর্বল হয়ে যায়। যদি দীর্ঘ সময় অব্যাহত ভাবে বমি হতে থাকে এবং প্রাথমিক চিকিৎসার যদি বমি বন্ধ না হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং বমির কারণ খুঁজে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
বাচ্চাদের বমির ওষুধ:
বাচ্চাদের বমির ওষুধ খাওয়ানোর আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ বাচ্চারা ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে ওই সময় তাদের হজম প্রক্রিয়াও আস্তে আস্তে অনেক উন্নতি হতে শুরু করে। ফলে বাচ্চাদের বমি হওয়াটা স্বাভাবিক। এমন অবস্থায় টেনশন করার দরকার নেই। তার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে হবে। বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কিন্তু বাচ্চাদের ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।
সবশেষে বলতে পারি বমির অনেক ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। তার মধ্যে বাংলাদেশের স্কয়ার কোম্পানির ওষুধটি বেশি ভালো। বমির ওষুধ সম্পর্কে আপনাদের আরো কিছু জানা থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আর নিশ্চয়ই আমাদের পোস্টের শেয়ার এবং লাইক করতে ভুলবেন না্