google-site-verification=YA0d_Eb5tJKkqhI6Vt7qJIXkplNVvbnoO5O5JjptJDs
Bengali

নাফাখুম ঝর্না কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন

নাফাখুম জলপুপাতটি বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত।বান্দরবান হতে এর দুরুত্ব প্রায় ৭৯ কিলোমিটার। এটি সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত। এখানে আসলে মনে হবে যে প্রকৃতি এত সুন্দর ও নির্মূল হতে পারে তা বোঝায়যেত না। নদীর দু পাশ ধরে উচু উচু পাহাড় সবুজে মোড়ানো এই পাহাড় গুলো দেখতে মন ভরিয়ে যায়। সাঙ্গু নদীর উজানে মারমা জাতির বসবাস। মারমা ভাষায় এই খুম মানে হচ্ছে জলপ্রপাত।

এই পথ দিয়ে যেতে যেতে আপনাকে পার হতে হবে তিন্দু ও বড় পাথর। এই তিন্দুতে একটি ক্যাম্প আছে। অসাধারন সুন্দর এই তিন্দু। অনেকে আবার নাফাখুমে না থেকে এই তিন্দুতে এসে রাত কাটায়। পানি প্রবাহের পরিমাপের দিক থকে এটি সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত। উপর থেকে আচরে পরা ঝর্না যেন চারদিকে ছড়িয়ে পরা ঘন কুয়াশার মত। আপনারা চাইলে রাত্রী যাপন করে এর চারপাশটা  সুন্দর করে দেখে আসতে পারেন।

নাফাখুম ঝর্না কীভাবে যাবেন

নাফাখুম ঝর্না দেখতে চাইলে আপনাকে প্রথমে বান্দরবানে যেতে হবে। ঢাকা থেকে আপনারা প্রতিনিয়তই বান্দরবান যাওয়ার বাস পেয়ে যাবেন। এই রোডে আপনারা এসি নন  এসি দুই ধরনেরও বাস পেয়ে যাবেন। বান্দরবানে গিয়ে আপনারা বাস গাড়ী বা জীপে করে থানচি যেতে পারেন। তবে পাবলিক বাসের চেয়ে জীপে করে গেলে আপনারা চারপাশের সুন্দর্য্য দেখত পারবেন। সেখানে গিয়ে নাফাখুম ঝর্নার কাছে পৌঁছাতে হলে আপনাকে সাঙ্গু নদী পার হতে হবে। এখানে আপ ডাউন ইন্জিনচালিত নৌকা পাবেন। সেই নৌকাতে করে নদী পার হতে হবে। তারপর আপনি যেতে পারবেন এই অপরুপ ঝর্না দেখতে।

নাফাখুম ঝর্না কোথায় থাকবেন

থাকার জন্য চিন্তা করতে হবে না থানচিতে থাকার জন্য একটি রেষ্ট হাউজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া আপনারা থানচি বাজারে থাকার জন্য কিছু গেষ্ট হাউজ পেয়ে যাবেন। সেখানেই আনারা রাত্রী যাপন করতে পারেন। তাছাড়া আপনারা যারা ক্যাম্পিং করতে চান তারা বাজারের আশে পাশে ক্যাম্প করে রাত কাটাতে পারেন। শীতকাল হলে বাজারের যায়গাতে শুকনো দেখে ক্যাম্প করত হবে । তিন্দুতে পর্যটক থাকার জন্য উপজাতীয় ঘড় আছে। নিধর্অরিত ভাড়ার মাধ্যমে আপনারা এখঅনে রাত থাকতে পারেন।

নাফাখুম ঝর্না কোথায় খাবেন

খাবারের জন্য আপনারা থানচি বাজারে কিচু ভালো মনের হোটেল পেয়ে যাবেন। এর যে কোন একটাতে আপনারা খাবার খেয়ে নিতে পারেন। তাছাড়া নাফাখুমে খেতে চাইলে সেখানে  আদীবাসিদের খাবারের দোকানের ব্যবস্থা করা আছে। ওসখানে খেতে চাইলে আগে থেকেই বলে রাখতে হবে। তাহলে আপনাদের পছন্দ মত খাবার বানিয়ে তারা আপনাদেরকে দিবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button