google-site-verification=YA0d_Eb5tJKkqhI6Vt7qJIXkplNVvbnoO5O5JjptJDs
Bengali

ইতালি স্পন্সর সিজিনাল ও নন সিজিনাল ভিসা

ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৩:

স্পন্সর ভিসা বলতে বোঝানো হয়েছে বিভিন্ন ধরনের গেজেট অনুযায়ী নন সিজিনাল ওয়ার্কার ও স্টপ বা উদ্যোক্তাদের ভিসা। বর্তমানে ২০২৩ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে সরকারি নির্দিষ্ট দপ্তর অনুযায়ী এ ধরনের ভিসার জন্য যে কেউ আবেদন করতে পারবে। আপনারা চাইলে বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে করতে পারবেন অথবা সরাসরি সরকারি প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সেখানে করতেভিসা এবং একজন স্টুডেন্ট এর ভিসা এক হবে না, তাই অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে  ভিসার আবেদনের ক্ষেত্রে।  ইত্যাদিতে যাওয়ার জন্য প্রথমত দুই ধরনের  ভিসার উল্লেখ রয়েছে, সেটি হলো সিজিনাল ভিসা বা অস্থায়ী ভিসা এবং দ্বিতীয় টি হল নন সিজনাল ভিসা বা স্থায়ী ভিসা।

ইতালির সিজিনাল ভিসা ও নন সিজিনাল ভিসা:

আপনাদের অবশ্যই জানতে হবে সিজিনাল ভিসা এবং নন সিজনাল ভিসা এর দুই ভিসার মধ্যে পার্থক্য কি রয়েছে।  আপনাদের মধ্যে যারা ৬ বছরের কম  চুক্তিতে ইতালিতে যেতে চাচ্ছেন এবং সেখানে থাকতে চাচ্ছেন তাদের মধ্যে সিজিনাল  ভিসা করাতে হবে যেটা অস্থায়ী  ভিসা।

আর যারা ছয় বছরের উপরে একেবারে স্থায়ী কাজ করার জন্য ইতালিতে যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য রয়েছে নন সিজিনাল ভিসা।  করার পূর্বে অবশ্যই আপনাদের এই তথ্যগুলো ক্লিয়ার ভাবে জানতে হবে, আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কি পরিমান বা কোন ভিসাটি আপনার করতে হবে।

ইতালি ভিসার খরচ:

সিজনাল ভিসার মধ্যে পড়ে পড়াশোনা, চিকিৎসা ও ভ্রমণ ভিসা।  আর নন সিজনাল ভিসা হল কাজের ভিসা।  সিজনাল ভিসার জন্য খরচ  পরে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা।  আর নন সিজনাল ভিসার জন্য খরচ  পরে 10 থেকে 11 লক্ষ টাকা।   তবে ইতালি নন সিজনাল ভিসা খুব কম পাওয়া যায়।  যদি আপনার কোন নিকট  আত্মীয় ইতালি থেকে থাকে তবে সেক্ষেত্রে আপনি নন সিজনাল ভিসায় যেতে পারবেন খুব সহজে।

নন সিজনালভিসা পাওয়া কষ্ট হওয়ার কারণে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে বিদেশে গিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে ইতালি যায়।  উদাহরণস্বরূপ দুবাই থেকে ইতালি যাওয়া খুব  সহজ।  আবার অনেকে ইরান থেকে ইতালি   যায়।

ইতালির ভিসা প্রসেসিং:

ইতালি ভিসা প্রসেসিং করার জন্য আপনাকে বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ভিসা  প্রসেসিং করতে হবে।  এছাড়া আপনি চাইলে অনলাইন থেকে ভিসা আবেদন করে নিতে পারেন।  এর জন্য প্রথমে ভিসা আবেদন করার জন্য  অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সেখান থেকে আপনাকে আবেদন করতে হবে।  আবেদন করার জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনুসারে সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে।

আর যদি আপনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ভিসা প্রসেসিং করতে চান।  তবে আপনার সমস্ত তথ্য ও ব্যাংক একাউন্টের সঠিক তথ্য আপনাকে সেখানে জমা দিয়ে দিতে আবেদন করতে হবে।  জমা দেওয়ার ৬০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে আপনি ভিসা পেয়ে যাবেন ।  কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই সময়ের বেশি লাগতে পারে।

অবশেষে বলতে পারি বিষয়গুলো  পর্যবেক্ষণ করলে আপনি ইতালির ভিসা সম্পর্কে জানতে পারবেন।  এ সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকলে আমাদেরকে কমেন্টে জানাবেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button